Sunday, April 13, 2025

Breaking News

PageNavi Results No.

Widget Random Post No.

Comments system

[blogger][disqus][facebook]

Labels Max-Results No.

Saturday, 5 December 2020

করোনা কোভিড-১৯ এর উচ্চমাত্রার সংক্রমণ চাকাঃ উল্টোপানে ঘুরলো কেন?

 

করোনা কোভিড-১৯ এর উচ্চমাত্রার সংক্রমণ চাকাঃ উল্টোপানে ঘুরলো কেন?

 নভেল করোনা (কোভিড-১৯) এর শীতকালীন বৈশ্বিক অবস্থা

                  ডিসেম্বর ২০২০ মাসের করোনা পরিসংখ্যানরোনা কোভিড সম্পর্কে গবেষকদেরমত

নভেল করোনা কোভিড-১৯ মহামারির বিশ্ব চিত্র

 

আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী,  ১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখ, মঙ্গলবার রাত ১১টা পর্যন্ত বিশ্বের ৭,৬৮০ মিলিয়ন প্রায় ৭৫৫ কোটি মানুষের মধ্যে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৬ কোটি ৩৮ লাখ ৭০ হাজার ৩৩৬ জন মানুষ। তাদের মধ্যে বর্তমানে ১ কোটি ৮০ লাখ ৬৮ হাজার ৮৬৬ জন চিকিৎসাধীন এবং এক লাখ পাঁচ হাজার ৯০৪ জন (১%) আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে। করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯০৭ জন। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের মধ্যে ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ৬৫৯ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন

                                                                     যুক্তরাষ্ট্র

একদিনে এক হাজার ৪৭৯ জনের মৃত্যু দেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি এখনো করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও সংক্রমণে শীর্ষে রয়েছে। সবমিলিয়ে দেশটিতে ভাইরাসজনিত কারণে দুই লাখ ৪৭ হাজারের বেশি প্রাণ গেলযুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি রাজ্যে বেড়েছে শনাক্তের হার। মোট ১ কোটি ৭ লাখের বেশি সংক্রমিত। 

যুক্তরাষ্ট্রে তাণ্ডব চালাবে করোনার নতুন ধরনসতর্কবার্তা

 করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের (স্ট্রেইন) আগামী মার্চে যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী রূপ নিয়ে তাণ্ডব চালাতে পারেএমন সতর্কবার্তা দেশটির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। মার্কিন রোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (সিডিসি) জানিয়েছে আগামী সপ্তাহগুলোতে কোভিডের নতুন রূপ মারাত্মকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ছড়াতে পারে। মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, চলমান শীতে কোভিডের তীব্রতা বাড়লে সংকটে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আরও হুমকির সম্মুখীন হবে।

মার্কিন রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) সংশ্লিষ্টরা বলছেনব্রিটেনে শনাক্ত হওয়ার করোনার নতুন স্ট্রেইন আরো ছড়িয়ে পড়বে। জনস্বাস্থ্য ইংল্যান্ডের-পিএইচইর সর্বশেষ গবেষণায় এসেছেবর্তমানে ব্রিটেনের বেশির ভাগ অঞ্চলে পূর্ববর্তী স্ট্রেনের চেয়ে ৩০ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ বেশি সংক্রমণযোগ্য। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কাকরোনার নতুন ধরন মোকাবিলায় এখনকার বাজারের ভ্যাকসিন নাও কাজ করতে পারে।


বিবিসির সর্বশেষ তথ্যমতেযুক্তরাষ্ট্রের ১০টি অঙ্গরাজ্যের ৭৬ জনের শরীরে নতুন ধরনের করোনা অস্তিত্ব মেলেছেযা যুক্তরাজ্যের ধরনের সঙ্গে মিল রয়েছে। যুক্তরাজ্যস্পেনইতালিব্রাজিল ও পর্তুগালসহ  বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে করোনার নতুন স্ট্রেন শনাক্ত হয়েছে। https://www.somoynews.tv/pages/details/258758 Dated 16.01.2021

ভারত

ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫৫০ জন। এদিন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৪৮ হাজার ২৫৮ জন। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে মোট প্রাণহানির সংখ্যা এক লাখ ২৮ হাজার ছাড়িয়েছেএছাড়া মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার।

ব্রাজিল

গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৬৪ জনের মৃত্যু দেখেছে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। দেশটিতে মোট প্রাণহানি এক লাখ ৬৩ হাজার ছাড়িয়েছে। নতুন ৪৭ হাজার সংক্রমণে মোট আক্রান্ত ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ছাড়িয়েছেদেশটির কয়েকটি অঞ্চলে করোনার প্রকোপ কমছেই না।

বাংলাদেশ কি আসলে করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিমুক্ত দেশ?

২০১৮ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশ ,৪৮,৪৬০ বর্গকিলোমিটার (৫৭,৩২০ বর্গমাইল) আয়তনবিশিষ্ট বিশ্বের ৯২ তম এবং জনসংখ্যা ১৬,১৩,৭৬,৭০৮(ষোল কোটি তের লক্ষ ছিয়াত্তর হাজার সাতশত আট জন) এর বিবেচনায় বিশ্বের ৮ম দেশ বৃহ্ত্তম, ঘনত্ব ১,১০৬ প্রতি বর্গকিলোমিটার (২,৮৬৪.৫ প্রতি বর্গমাইল) বিবেচনায় ১০ম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় এহেন বাস্তবতা সঙ্গত কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায়ের ক্ষেত্রে যে কোন ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়াজনিত মহামারীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্রে পরিণত হতে যথেষ্টএ কারণে কোভিড-১৯ এর সূচনাতেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধানসহ বিশ্বের প্রখ্যাত ভাইরোলজিস্টদের আশংকা ছিল বাংলাদেশ হতে যাচ্ছে সম্ভবতঃ বিশ্বের প্রধান নভেল করোনা কোভিড-১৯ আক্রান্ত দেশে।

বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় বাংলাদেশে দ্রুত রূপান্তরিত নভেল করোনা কোভিড-১৯ এর স্বরূপ 

করোনার নমনা বিশ্লেষণ করে বিসিএসআইআর, বাংলাদেশের গবেষকরা দেখেছেন, বাংলাদেশে স্পাইক প্রোটিন ৬১৪তম অবস্থানে থেকে অ্যাসপার্টিক এসিডে পরিবর্তিত হয়ে গ্লাইসিনে রূপান্তরিত হয়েছে। এতে ‘জি৬১৪’ নামক ভ্যারিয়েন্টটি শতভাগ সংক্রামণ শক্তিমত্তা লাভ করে। এ কারণে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেশি হওয়ার কথা তাছাড়া, ক্ষুদ্রায়তন বিশিষ্ট বিশ্বের অন্যতম প্রধান জনবহুল দেশ বাংলাদেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সঙ্গতকারণে দুরূহ হওয়ায় করোনা সংক্রমণ আরও তুঙ্গে উঠার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভবতঃ এ কারণে কার্যতঃ বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে বিশ্বের অপরাপর দেশের তুলনায় অন্ততঃ দ্বিগুণ মাত্রার করোনা কোভিড-১৯ এর প্রবাহ যা নিম্নোক্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জানা গেছে:

বাংলাদেশ শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) সম্প্রতি বাংলাদেশে বিদ্যমান করোনা কোভিড-১৯ এর জিনোম সিকোয়েন্স করে জানতে পেরেছে যে, সারা বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশে প্রায় দ্বিগুণ গতিতে করোনা তার রূপ বদলাচ্ছে। যার ফলে সঙ্গতকারণে প্রশ্ন উঠেছে করোনার রূপ যদি বাংলাদেশে এভাবে পাল্টাতে থাকে, তাহলে ট্রায়ালে থাকা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কি বাংলাদেশের জন্য  থাকবে


উল্লেখ্য, বিশ্বে করোনাভাইরাসের রূপান্তরের হার যেখানে ৭ দশমিক ২৩ শতাংশসেখানে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের রূপান্তরের হার ১২ দশমিক ৬০ শতাংশ। বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির এক  দল গবেষক এ তথ্য জানিয়েছেন। গবেষকরা জানানএই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল: বাংলাদেশে  
SARS-CoV-2 [নভেল করোনা ভাইরাস ডিজিজ (কোভিড-১৯) এর বৈজ্ঞানিক নাম] ভাইরাসের সংক্রমণমিউটেশনের হারজিনগতবৈচিত্র্যনন-সিনোনিমাস মিউটেশন এবং জেনোমিক ফাইলোজেনি পর্যবেক্ষণ করা এবং গবেষণালব্ধ ফলকে কোভিড-১৯ মহামারি উপশমে কার্যকর ভূমিকা পালনে যথাপোযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা। এ লক্ষ্যে জিনগত বৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণ করার জন্যে SARS-CoV-2 ভাইরাসের সর্বমোট ২৬৩টি জিনোম সিকোয়েন্সিং ও ডাটা বিশ্লেষণ করা হয়। 


উল্লেখ্য, করোনার কোভিড-১৯ এর স্পাইক প্রোটিনের জিনে ১০৩টি নিউক্লিওটাইড মিউটেশনের মধ্যে ৫৩টি নন-সিনোনিমাস অ্যামিনো এসিডের প্রতিস্থাপন ঘটেযার মধ্যে ৫টি স্বতন্ত্র যা বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায়নি।

 

বিসিএসআইআরের বায়োলোজিক্যাল রিসার্চ ডিভিশনের প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার ড. মো. সেলিম খান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেনঃ আমাদের দেশে অন্য দেশের তুলনায় মিউটেশনটি খুব দ্রুত হচ্ছে। আমরা (বাংলাদেশে) মিউটেশন পেয়েছি অনেকগুলো। এই মুহূর্তে এদেশে করোনার ৫টি মিউটেশন বা ইউনিট আছেযেগুলো বিশ্বের কোথাও ঘটেনি। এর বাইরে আরও আছে কিনা সেটা দেখতে হলে কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবেকারণ সামনে শীতকাল আসছে(৬.১.২০২১ তারিখ, ২২ পৌষ, ১৪২৭ বাংলার  প্রথম আলোর খবরে প্রকাশ, মিউটেশন বাংলাদেশে ৫ মাত্রা ছাড়িয়ে ৬ মাত্রায় পৌঁছেছে)।


যাহোক, ২৬৩টি SARS-CoV-2 জিনোম বিশ্লেষণ করে জানা যায় যেসর্বমোট ৭৩৭টি পয়েন্টে মিউটেশন হয়যার মধ্যে ৩৫৮ নন-সিনোনিমাস অ্যামিনো এসিড প্রতিস্থাপন ঘটায়।  এখনও পর্যন্ত প্রাপ্ত SARS-CoV-2 ভাইরাসের  মিউটেশনের হার বার্ষিক ২৪ দশমিক ৬৪ নিউক্লিওটাইড। যেহেতু সারা বিশ্বে নমুনাপ্রতি মিউটেশন হার ৭ দশমিক ২৩ এবং বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ১২ দশমিক ৬০ লক্ষ্য করা যায় সেহেতু এটা সুস্পষ্ট প্রতীয়মান যে, বিশ্বের অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় বাংলাদেশে SARS-CoV-2 ভাইরাসটি অনেক দ্রুতগতিতে এর রূপ পরিবর্তন করছে। 

বাংলাদেশ কি করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিমুক্ত দেশ?

গত বছরের (২০২০ সালের) মধ্যভাগে অপরাপর দেশের চাইতে বাংলাদেশে করোনার প্রকোপ তুলনামূলক কম হলেও করোনার প্রথম প্রবাহ বাংলাদেশের উপর দিয়ে মোটামুটি বিপজ্জনকভাবে বইয়ে যায়। এমতাবস্থায় লকডাউন তুলে নেয়ার উদ্দেশ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিধান প্রত্যাহার করার সরকারী সিদ্ধান্ত উচ্চমাত্রার করোনা সংক্রমণের আরো প্রবল আশংকা দেখা দেয়। বিশেষ করে আসন্ন শীত মৌসুমে বাংলাদেশে শীতকালীন করোনা কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় প্রবাহের প্রবল আশংকায় বাংলাদেশ আগাাম সতর্কতা হিসাবে কঠোর করোনা বিধি জারী করে No Mask No Service নামে। এতে ধর্মমন্ত্রণালয় হতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মসজিদে মসজিদে বাধ্যতামূলক নির্দেশনা ঝুলিয়ে রাখার নিম্মোক্ত নির্দেশনা জারী করা হয়: "আপনার নিরাপত্তার স্বার্থে মাস্ক পরিধান করে মসজিদে আসুন"পজিশন প্রাপ্ততার মানে এটা বাংলাদেশে প্রিভিলেজড রেঞ্জ যা সৌভাগ্যক্রমে আমাদের লাভ হলো

কিন্ত্ত বাংলাদেশে রহস্যজনকভাবে করোনার উচ্চ সংক্রমণের চাকা উল্টোপানে ঘোরার ফলে এদেশের কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আশংকার চেয়ে ধারণাতীত এতই বিপরীত যে, স্কুল-কলেজ খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে করোনামুক্ত দেশ ঘোষণা যেন এখন সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে যা নিম্নের পরিসংখ্যানে সহজেই অনুমেয়ঃ


পরিসংখ্যান

বাংলাদেশের  করোনা কোভিড-১৯ এর দৈনিক পরিসংখ্যান
নতুন আক্রান্তের সংখ্যা
বাংলাদেশ
সবসময়
দৈনিক আক্রান্তের যে সংখ্যা গ্রাফে উল্লেখ করা হচ্ছে তা টেক্সটের সাহায্যে বর্ণনা করা হচ্ছে
  1. ৩৫টি ৬ এপ্রিল তারিখে
  2. ৪১টি ৭ এপ্রিল তারিখে
  3. ৫৪টি ৮ এপ্রিল তারিখে
  4. ১১২টি ৯ এপ্রিল তারিখে
  5. ৯৪টি ১০ এপ্রিল তারিখে
  6. ৫৮টি ১১ এপ্রিল তারিখে
  7. ১৩৯টি ১২ এপ্রিল তারিখে
  8. ১৮২টি ১৩ এপ্রিল তারিখে
  9. ২০৯টি ১৪ এপ্রিল তারিখে
  10. ২১৯টি ১৫ এপ্রিল তারিখে
  11. ৩৪১টি ১৬ এপ্রিল তারিখে
  12. ২৬৬টি ১৭ এপ্রিল তারিখে
  13. ৩০৬টি ১৮ এপ্রিল তারিখে
  14. ৩১২টি ১৯ এপ্রিল তারিখে
  15. ৪৯২টি ২০ এপ্রিল তারিখে
  16. ৪৩৪টি ২১ এপ্রিল তারিখে
  17. ৩৯০টি ২২ এপ্রিল তারিখে
  18. ৪১৪টি ২৩ এপ্রিল তারিখে
  19. ৫০৩টি ২৪ এপ্রিল তারিখে
  20. ৩০৯টি ২৫ এপ্রিল তারিখে
  21. ৪১৮টি ২৬ এপ্রিল তারিখে
  22. ৪৯৭টি ২৭ এপ্রিল তারিখে
  23. ৫৪৯টি ২৮ এপ্রিল তারিখে
  24. ৬৪১টি ২৯ এপ্রিল তারিখে
  25. ৫৬৪টি ৩০ এপ্রিল তারিখে
  26. ৫৭১টি ১ মে তারিখে
  27. ৫৫২টি ২ মে তারিখে
  28. ৬৬৫টি ৩ মে তারিখে
  29. ৬৮৮টি ৪ মে তারিখে
  30. ৭৮৬টি ৫ মে তারিখে
  31. ৭৯০টি ৬ মে তারিখে
  32. ৭০৬টি ৭ মে তারিখে
  33. ৭০৯টি ৮ মে তারিখে
  34. ৬৩৬টি ৯ মে তারিখে
  35. ৮৮৭টি ১০ মে তারিখে
  36. ১,০৩৪টি ১১ মে তারিখে
  37. ৯৬৯টি ১২ মে তারিখে
  38. ১,১৬২টি ১৩ মে তারিখে
  39. ১,০৪১টি ১৪ মে তারিখে
  40. ১,২০২টি ১৫ মে তারিখে
  41. ৯৩০টি ১৬ মে তারিখে
  42. ১,২৭৩টি ১৭ মে তারিখে
  43. ১,৬০২টি ১৮ মে তারিখে
  44. ১,২৫১টি ১৯ মে তারিখে
  45. ১,৬১৭টি ২০ মে তারিখে
  46. ১,৭৭৩টি ২১ মে তারিখে
  47. ১,৬৯৪টি ২২ মে তারিখে
  48. ১,৮৭৩টি ২৩ মে তারিখে
  49. ১,৫৩২টি ২৪ মে তারিখে
  50. ১,৯৭৫টি ২৫ মে তারিখে
  51. ১,১৬৬টি ২৬ মে তারিখে
  52. ১,৫৪১টি ২৭ মে তারিখে
  53. ২,০২৯টি ২৮ মে তারিখে
  54. ২,৫২৩টি ২৯ মে তারিখে
  55. ১,৭৬৪টি ৩০ মে তারিখে
  56. ২,৫৪৫টি ৩১ মে তারিখে
  57. ২,৩৮১টি ১ জুন তারিখে
  58. ২,৯১১টি ২ জুন তারিখে
  59. ২,৬৯৫টি ৩ জুন তারিখে
  60. ২,৪২৩টি ৪ জুন তারিখে
  61. ২,৮২৮টি ৫ জুন তারিখে
  62. ২,৬৩৫টি ৬ জুন তারিখে
  63. ২,৭৪৩টি ৭ জুন তারিখে
  64. ২,৭৩৫টি ৮ জুন তারিখে
  65. ৩,১৭১টি ৯ জুন তারিখে
  66. ৩,১৯০টি ১০ জুন তারিখে
  67. ৩,১৮৭টি ১১ জুন তারিখে
  68. ৩,৪৭১টি ১২ জুন তারিখে
  69. ২,৮৫৬টি ১৩ জুন তারিখে
  70. ৩,১৪১টি ১৪ জুন তারিখে
  71. ৩,০৯৯টি ১৫ জুন তারিখে
  72. ৩,৮৬২টি ১৬ জুন তারিখে
  73. ৪,০০৮টি ১৭ জুন তারিখে
  74. ৩,৮০৩টি ১৮ জুন তারিখে
  75. ৩,২৪৩টি ১৯ জুন তারিখে
  76. ৩,২৪০টি ২০ জুন তারিখে
  77. ৩,৫৩১টি ২১ জুন তারিখে
  78. ৩,৪৮০টি ২২ জুন তারিখে
  79. ৩,৪১২টি ২৩ জুন তারিখে
  80. ৩,৪৬২টি ২৪ জুন তারিখে
  81. ৩,৯৪৬টি ২৫ জুন তারিখে
  82. ৩,৮৬৮টি ২৬ জুন তারিখে
  83. ৩,৫০৪টি ২৭ জুন তারিখে
  84. ৩,৮০৯টি ২৮ জুন তারিখে
  85. ৪,০১৪টি ২৯ জুন তারিখে
  86. ৩,৬৮২টি ৩০ জুন তারিখে
  87. ৩,৭৭৫টি ১ জুলাই তারিখে
  88. ৪,০১৯টি ২ জুলাই তারিখে
  89. ৩,১১৪টি ৩ জুলাই তারিখে
  90. ৩,২৮৮টি ৪ জুলাই তারিখে
  91. ২,৭৩৮টি ৫ জুলাই তারিখে
  92. ৩,২০১টি ৬ জুলাই তারিখে
  93. ৩,০২৭টি ৭ জুলাই তারিখে
  94. ৩,৪৮৯টি ৮ জুলাই তারিখে
  95. ৩,৩৬০টি ৯ জুলাই তারিখে
  96. ২,৯৪৯টি ১০ জুলাই তারিখে
  97. ২,৬৮৬টি ১১ জুলাই তারিখে
  98. ২,৬৬৬টি ১২ জুলাই তারিখে
  99. ৩,০৯৯টি ১৩ জুলাই তারিখে
  100. ৩,১৬৩টি ১৪ জুলাই তারিখে
  101. ৩,৫৩৩টি ১৫ জুলাই তারিখে
  102. ২,৭৩৩টি ১৬ জুলাই তারিখে
  103. ৩,০৩৪টি ১৭ জুলাই তারিখে
  104. ২,৭০৯টি ১৮ জুলাই তারিখে
  105. ২,৪৫৯টি ১৯ জুলাই তারিখে
  106. ২,৯২৮টি ২০ জুলাই তারিখে
  107. ৩,০৫৭টি ২১ জুলাই তারিখে
  108. ২,৭৪৪টি ২২ জুলাই তারিখে
  109. ২,৮৫৬টি ২৩ জুলাই তারিখে
  110. ২,৫৪৮টি ২৪ জুলাই তারিখে
  111. ২,৫২০টি ২৫ জুলাই তারিখে
  112. ২,২৭৫টি ২৬ জুলাই তারিখে
  113. ২,৭৭২টি ২৭ জুলাই তারিখে
  114. ২,৯৬০টি ২৮ জুলাই তারিখে
  115. ৩,০০৯টি ২৯ জুলাই তারিখে
  116. ২,৬৯৫টি ৩০ জুলাই তারিখে
  117. ২,৭৭২টি ৩১ জুলাই তারিখে
  118. ২,১৯৯টি ১ আগস্ট তারিখে
  119. ৮৮৬টি ২ আগস্ট তারিখে
  120. ১,৩৫৬টি ৩ আগস্ট তারিখে
  121. ১,৯১৮টি ৪ আগস্ট তারিখে
  122. ২,৬৫৪টি ৫ আগস্ট তারিখে
  123. ২,৯৭৭টি ৬ আগস্ট তারিখে
  124. ২,৮৫১টি ৭ আগস্ট তারিখে
  125. ২,৬১১টি ৮ আগস্ট তারিখে
  126. ২,৪৮৭টি ৯ আগস্ট তারিখে
  127. ২,৯০৭টি ১০ আগস্ট তারিখে
  128. ২,৯৯৬টি ১১ আগস্ট তারিখে
  129. ২,৯৯৫টি ১২ আগস্ট তারিখে
  130. ২,৬১৭টি ১৩ আগস্ট তারিখে
  131. ২,৭৬৬টি ১৪ আগস্ট তারিখে
  132. ২,৬৪৪টি ১৫ আগস্ট তারিখে
  133. ২,০২৪টি ১৬ আগস্ট তারিখে
  134. ২,৫৯৫টি ১৭ আগস্ট তারিখে
  135. ৩,২০০টি ১৮ আগস্ট তারিখে
  136. ২,৭৪৭টি ১৯ আগস্ট তারিখে
  137. ২,৮৬৮টি ২০ আগস্ট তারিখে
  138. ২,৪০১টি ২১ আগস্ট তারিখে
  139. ২,২৬৫টি ২২ আগস্ট তারিখে
  140. ১,৯৭৩টি ২৩ আগস্ট তারিখে
  141. ২,৪৮৫টি ২৪ আগস্ট তারিখে
  142. ২,৫৪৫টি ২৫ আগস্ট তারিখে
  143. ২,৫১৯টি ২৬ আগস্ট তারিখে
  144. ২,৪৩৬টি ২৭ আগস্ট তারিখে
  145. ২,২১১টি ২৮ আগস্ট তারিখে
  146. ২,১৩১টি ২৯ আগস্ট তারিখে
  147. ১,৮৯৭টি ৩০ আগস্ট তারিখে
  148. ২,১৭৪টি ৩১ আগস্ট তারিখে
  149. ১,৯৫০টি ১ সেপ্টেম্বর তারিখে
  150. ২,৫৮২টি ২ সেপ্টেম্বর তারিখে
  151. ২,১৫৮টি ৩ সেপ্টেম্বর তারিখে
  152. ১,৯২৯টি ৪ সেপ্টেম্বর তারিখে
  153. ১,৯৫০টি ৫ সেপ্টেম্বর তারিখে
  154. ১,৫৯২টি ৬ সেপ্টেম্বর তারিখে
  155. ২,২০২টি ৭ সেপ্টেম্বর তারিখে
  156. ১,৮৯২টি ৮ সেপ্টেম্বর তারিখে
  157. ১,৮২৭টি ৯ সেপ্টেম্বর তারিখে
  158. ১,৮৯২টি ১০ সেপ্টেম্বর তারিখে
  159. ১,৭৯২টি ১১ সেপ্টেম্বর তারিখে
  160. ১,২৮২টি ১২ সেপ্টেম্বর তারিখে
  161. ১,৪৭৬টি ১৩ সেপ্টেম্বর তারিখে
  162. ১,৮১২টি ১৪ সেপ্টেম্বর তারিখে
  163. ১,৭২৪টি ১৫ সেপ্টেম্বর তারিখে
  164. ১,৬১৫টি ১৬ সেপ্টেম্বর তারিখে
  165. ১,৫৯৩টি ১৭ সেপ্টেম্বর তারিখে
  166. ১,৫৪১টি ১৮ সেপ্টেম্বর তারিখে
  167. ১,৫৬৭টি ১৯ সেপ্টেম্বর তারিখে
  168. ১,৫৪৬টি ২০ সেপ্টেম্বর তারিখে
  169. ১,৭০৩টি ২১ সেপ্টেম্বর তারিখে
  170. ১,৫৫৭টি ২২ সেপ্টেম্বর তারিখে
  171. ১,৬৬৬টি ২৩ সেপ্টেম্বর তারিখে
  172. ১,৫৪০টি ২৪ সেপ্টেম্বর তারিখে
  173. ১,৩৮৩টি ২৫ সেপ্টেম্বর তারিখে
  174. ১,১০৬টি ২৬ সেপ্টেম্বর তারিখে
  175. ১,২৭৫টি ২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে
  176. ১,৪০৭টি ২৮ সেপ্টেম্বর তারিখে
  177. ১,৪৮৮টি ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে
  178. ১,৪৩৬টি ৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে
  179. ১,৫০৮টি ১ অক্টোবর তারিখে
  180. ১,৩৯৬টি ২ অক্টোবর তারিখে
  181. ১,১৮২টি ৩ অক্টোবর তারিখে
  182. ১,১২৫টি ৪ অক্টোবর তারিখে
  183. ১,৪৪২টি ৫ অক্টোবর তারিখে
  184. ১,৪৯৯টি ৬ অক্টোবর তারিখে
  185. ১,৫২০টি ৭ অক্টোবর তারিখে
  186. ১,৪৪১টি ৮ অক্টোবর তারিখে
  187. ১,২৭৮টি ৯ অক্টোবর তারিখে
  188. ১,২০৩টি ১০ অক্টোবর তারিখে
  189. ১,১৯৩টি ১১ অক্টোবর তারিখে
  190. ১,৪৭২টি ১২ অক্টোবর তারিখে
  191. ১,৫৩৭টি ১৩ অক্টোবর তারিখে
  192. ১,৬৮৪টি ১৪ অক্টোবর তারিখে
  193. ১,৬০০টি ১৫ অক্টোবর তারিখে
  194. ১,৫২৭টি ১৬ অক্টোবর তারিখে
  195. ১,২০৯টি ১৭ অক্টোবর তারিখে
  196. ১,২৭৪টি ১৮ অক্টোবর তারিখে
  197. ১,৬৩৭টি ১৯ অক্টোবর তারিখে
  198. ১,৩৮০টি ২০ অক্টোবর তারিখে
  199. ১,৫৪৫টি ২১ অক্টোবর তারিখে
  200. ১,৬৯৬টি ২২ অক্টোবর তারিখে
  201. ১,৫৮৬টি ২৩ অক্টোবর তারিখে
  202. ১,০৯৪টি ২৪ অক্টোবর তারিখে
  203. ১,৩০৮টি ২৫ অক্টোবর তারিখে
  204. ১,৪৩৬টি ২৬ অক্টোবর তারিখে
  205. ১,৩৩৫টি ২৭ অক্টোবর তারিখে
  206. ১,৪৯৩টি ২৮ অক্টোবর তারিখে
  207. ১,৬৮১টি ২৯ অক্টোবর তারিখে
  208. ১,৬০৪টি ৩০ অক্টোবর তারিখে
  209. ১,৩২০টি ৩১ অক্টোবর তারিখে
  210. ১,৫৬৮টি ১ নভেম্বর তারিখে
  211. ১,৭৩৬টি ২ নভেম্বর তারিখে
  212. ১,৬৫৯টি ৩ নভেম্বর তারিখে
  213. ১,৫১৭টি ৪ নভেম্বর তারিখে
  214. ১,৮৪২টি ৫ নভেম্বর তারিখে
  215. ১,৪৬৯টি ৬ নভেম্বর তারিখে
  216. ১,২৮৯টি ৭ নভেম্বর তারিখে
  217. ১,৪৭৪টি ৮ নভেম্বর তারিখে
  218. ১,৬৮৩টি ৯ নভেম্বর তারিখে
  219. ১,৬৯৯টি ১০ নভেম্বর তারিখে
  220. ১,৭৩৩টি ১১ নভেম্বর তারিখে
  221. ১,৮৪৫টি ১২ নভেম্বর তারিখে
  222. ১,৭৬৭টি ১৩ নভেম্বর তারিখে
  223. ১,৫৩১টি ১৪ নভেম্বর তারিখে
  224. ১,৮৩৭টি ১৫ নভেম্বর তারিখে
  225. ২,১৩৯টি ১৬ নভেম্বর তারিখে
  226. ২,২১২টি ১৭ নভেম্বর তারিখে
  227. ২,১১১টি ১৮ নভেম্বর তারিখে
  228. ২,৩৬৪টি ১৯ নভেম্বর তারিখে
  229. ২,২৭৫টি ২০ নভেম্বর তারিখে
  230. ১,৮৪৭টি ২১ নভেম্বর তারিখে
  231. ২,০৬০টি ২২ নভেম্বর তারিখে
  232. ২,৪১৯টি ২৩ নভেম্বর তারিখে
  233. ২,২৩০টি ২৪ নভেম্বর তারিখে
  234. ২,১৫৬টি ২৫ নভেম্বর তারিখে
  235. ২,২৯২টি ২৬ নভেম্বর তারিখে
  236. ২,২৭৩টি ২৭ নভেম্বর তারিখে
  237. ১,৯০৮টি ২৮ নভেম্বর তারিখে
  238. ১,৭৮৮টি ২৯ নভেম্বর তারিখে
  239. ২,৫২৫টি ৩০ নভেম্বর তারিখে
  240. ২,২৯৩টি ১ ডিসেম্বর তারিখে
  241. ২,১৯৮টি ২ ডিসেম্বর তারিখে
  242. ২,৩১৬টি ৩ ডিসেম্বর তারিখে
  243. ২,২৫২টি ৪ ডিসেম্বর তারিখে
  244. ১,৭৯৮টি ৫ ডিসেম্বর তারিখে
  245. ১,৭৫৬টি ৬ ডিসেম্বর তারিখে
  246. ২,১৯৮টি ৭ ডিসেম্বর তারিখে
  247. ২,২০২টি ৮ ডিসেম্বর তারিখে
  248. ২,১৫৯টি ৯ ডিসেম্বর তারিখে
  249. ১,৮৬১টি ১০ ডিসেম্বর তারিখে
  250. ১,৮৮৪টি ১১ ডিসেম্বর তারিখে
  251. ১,৩২৯টি ১২ ডিসেম্বর তারিখে
  252. ১,৩৫৫টি ১৩ ডিসেম্বর তারিখে
  253. ১,৭৯৯টি ১৪ ডিসেম্বর তারিখে
  254. ১,৮৭৭টি ১৫ ডিসেম্বর তারিখে
  255. ১,৬৩২টি ১৬ ডিসেম্বর তারিখে
  256. ১,১৩৪টি ১৭ ডিসেম্বর তারিখে
  257. ১,৩১৮টি ১৮ ডিসেম্বর তারিখে
  258. ১,২৬৭টি ১৯ ডিসেম্বর তারিখে
  259. ১,১৫৩টি ২০ ডিসেম্বর তারিখে
  260. ১,৪৭০টি ২১ ডিসেম্বর তারিখে
  261. ১,৩১৮টি ২২ ডিসেম্বর তারিখে
  262. ১,৩৬৭টি ২৩ ডিসেম্বর তারিখে
  263. ১,২৩৪টি ২৪ ডিসেম্বর তারিখে
  264. ১,১৬৩টি ২৫ ডিসেম্বর তারিখে
  265. ৮৩৪টি ২৬ ডিসেম্বর তারিখে
  266. ১,০৪৯টি ২৭ ডিসেম্বর তারিখে
  267. ৯৩২টি ২৮ ডিসেম্বর তারিখে
  268. ১,১৮১টি ২৯ ডিসেম্বর তারিখে
  269. ১,২৩৫টি ৩০ ডিসেম্বর তারিখে
  270. ১,০১৪টি ৩১ ডিসেম্বর তারিখে
  271. ৯৯০টি ১ জানু তারিখে
  272. ৬৮৪টি ২ জানু তারিখে
  273. ৮৩৫টি ৩ জানু তারিখে
  274. ৯১০টি ৪ জানু তারিখে
  275. ৯৯১টি ৫ জানু তারিখে
  276. ৯৭৮টি ৬ জানু তারিখে
  277. ১,০০৭টি ৭ জানু তারিখে
  278. ৭৮৫টি ৮ জানু তারিখে
  279. ৬৯২টি ৯ জানু তারিখে
  280. ১,০৭১টি ১০ জানু তারিখে
  281. ৮৪৯টি ১১ জানু তারিখে
  282. ৭১৮টি ১২ জানু তারিখে
  283. ৮৯০টি ১৩ জানু তারিখে
  284. ৮১৩টি ১৪ জানু তারিখে
  285. ৭৬২টি ১৫ জানু তারিখে
গতকাল থেকে এখন পর্যন্ত নতুন আক্রান্তের সংখ্যাকে প্রত্যেক দিনের হিসেবে দেখানো হয় · ২ দিন আগে আপডেট করা হয়েছে·


বাংলাদেশে করোনা-রাত কেটে যাচ্ছে?

 

ময়মনসিংহে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ শনাক্তের পর এই প্রথমবার সংক্রমণবিহীন একটি দিন পার করেছে ময়মনসিংহবাসী। আজ ৬ জানুয়ারি, ২০২১ বুধবার প্রাপ্ত নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে জেলায় নতুন করে একজনও করোনা পজিটিভ শনাক্ত হননি।’ (প্রথম আলো ডটকম, ৬ জানুয়ারি ২০২১।)

প্রথম আলো লিখেছে, বাংলাদেশে তিন সপ্তাহ ধরে রোগী শনাক্তের হার হাজারের নিচে। ৬ জানুয়ারির খবর, বাংলাদেশে আগের ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে মৃত্যু ১৭। এর আগের দিন ছিল ২০। আমরা যে আশঙ্কা করেছিলাম, শীতে করোনা সংক্রমণ বাড়বে ভয়াবহভাবে, কোভিডে মৃত্যু বেড়ে যাবে ভয়ংকর রকম, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ তা বলছে না। বরং বাংলাদেশের গ্রাফের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। বাংলাদেশ তার ভৌগোলিকসহ বিভিন্ন অবস্থানগত কারণে বিশ্বের সবচেয়ে করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও যে একাধিক কারণে এদেশ তুলনামূলক করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিমুক্ত হয়েছে তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নরূপঃ

 বাংলাদেশ যে কারণে করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিমুক্ত দেশ

বৈজ্ঞানিক কারণঃ বিসিএসআইআর, বাংলাদেশ কর্তৃক করোনা কোভিড-১৯ সংক্রান্ত নিবিড় গবেষণায় জানা যায় যে, বাংলাদেশে নভেল করোনা ভাইরাসের যে ২৬৩টি জিনোম সিকোয়েন্স হয়েছে, তার মধ্যে শতভাগই ৬১৪ নম্বরের মিউটেশন পজিশন প্রাপ্ত অর্থাৎ এটা বাংলাদেশের জন্য প্রিভিলেজড রেঞ্জ যা সৌভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ লাভ করেছে। যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ মাত্র ,৪৮,৪৬০ বর্গকিলোমিটার (৫৭,৩২০ বর্গমাইল) আয়তন, ১৬,১৩,৭৬,৭০৮ (ষোল কোটি তের লক্ষ ছিয়াত্তর হাজার সাতশত আট জন) জনসংখ্যা, ১,১০৬ প্রতি বর্গকিলোমিটার (২,৮৬৪.৫ প্রতি বর্গমাইল) ঘনত্ব বিশিষ্ট সারা বিশ্বে নমুনাপ্রতি মিউটেশন হার ৭ দশমিক ২৩ এবং বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ১২ দশমিক ৬০ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ-কে তুলনামূলকভাবে করোনা কোভিড-১৯ ঝুঁকিমুক্ত রাষ্ট্র হিসাবে ভাইরোলজিস্টরা চিহ্ণিত করেছে।

জনসচেতনতাঃ

١١- لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللَّـهِ ۗ إِنَّ اللَّـهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ ۗ وَإِذَا أَرَادَ اللَّـهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلَا مَرَدَّ لَهُ ۚ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ 

 আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না সে জাতি নিজে নিজের ভাগ্য পরিবর্তনে সচেষ্ট হয়

(সূরায়ে রাদ, আয়াতঃ ১১)

“For each (such person) There are (angels) in succession, Before and behind him: They guard him by command Of Allah. Verily never Will Allah change the condition Of a people until they Change it themselves (With their own souls). But when (once) Allah willeth A people’s punishment, There can be no Turning it back, nor Will they find, besides Him, Any to protect”. Sūra 13: Ra’d, Ayat: 11,Verses 43 — Madani; Revealed at Madina — Sections 6, Translation by Abdullah Yusuf Ali About QuranYusufAli.com 

' জনসচেতনতাঃ  মানুষ তার জীবনকে কত ভালবাসে, কত গুরুত্ব দেয় তার প্রমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং সরকারী জরুরী স্বাস্থ্য নির্দেশনা এবং লকডাউনকালীন স্বেচ্ছায় বেকারত্ব বরণ করে অআর্থিক ক্ষতি স্বীকার করে হোম কোয়ান্টারাইনের বিধানাবলী বিনা বাক্যে মেনে চলা। এমনকি মানব মনের সবচেয়ে স্পর্শকাতর যে ধর্মবোধ তা-ও জীবনের বৃহত্তর স্বার্থে ধর্মীয় নির্দেশনার আলোকে স্ব- স্ব ধর্মাবলম্বীরা মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ইত্যাদি উপাসনালয় পর্যন্ত সাময়িক বন্ধ রাখতে দ্বিধাবোধ করেন নি।

সরকারী দায়িত্ববোধঃ সরকারও যে আপন আপন প্রজাসাধারণের জীবন সমস্যার সমাধানে কত আন্তরিক তারও প্রমাণ রয়েছে স্ব-স্ব দেশের স্ব-স্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক মুর্হঃমুর্হ করোনা সতর্কতা বার্তা জারীসহ লকডাউনকালীন হোম কোয়ান্টারাইনে থাকা জনগণের জন্য আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ, আর্থিক অনুদান প্রদানের মধ্য দিয়ে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO):  অন্যদিকে বিশ্ব মানব স্বাস্থ্যের প্রতিনিধিত্বশীল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক অতি দ্রুত করোনা ভাইরাস সনাক্ত করে তাকে অতিমারি কিংবা মহামারীরূপে (World Pandemic)  তাৎক্ষণিক ঘোষণা এবং ক্ষণে ক্ষণে বিশ্বব্যাপী দেশে দেশে জরুরী স্বাস্থ্য নির্দেশনা প্রদান করে WHO আন্তর্জাতিক দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের যে  প্রমাণ দিয়েছে তা অনস্বীকার্য। অন্যথায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিলম্বিত পদক্ষেপ বর্তমানে বিদ্যমান নভেল করোনা (কোভিড-১৯) হয়তো বা স্পেনিজ প্লেগের চাইতেও ভয়ংকর রূপ ধারণ করতো। 

নভেল প্যান্ডেমিক সার্স-২ করোনাকালীন বিশ্ব ধর্মসমূহের অবস্থান

 

খৃষ্টান ধর্মঃ নভেল করোনা কোডিভ-১৯ এর প্রাদুর্ভাবকালীন সময়ে রোমের ভ্যাটিকানের দেয়ালে পরিবেষ্টিত এবং বাইরের দুনিয়া থেকে আলাদা পোপ এমন একটি ধর্মীয় আচার উদযাপন করেছেন, যা করার কথা ছিল সমগ্র ইটালিতে। লকডাউনকালীন খৃষ্টান বিশপ ও চার্চ প্রধানরা একের পর এক তাঁদের ধর্মীয় সম্মিলনগুলো বাতিল করেছেন ৷ চার্চ কিংবা অন্য উপাসনালয়গুলোতে ধর্ম মূলত নির্দিষ্ট সম্প্রদায় ও তাদের সংবেদনশীলতার ওপর নির্ভর করে৷ যেমন, পবিত্র পাথরে, তোরাহ বা অন্য পবিত্র গ্রন্থে অনেক মানুষের চুমু খাওয়া কিংবা একই পেয়ালা থেকে সবাই পান করা ৷ লকডাউনকালীন সময়ে রোমের সেইন্ট পিটারস ক্যাথিড্রাল পুরোপুরি বন্ধ ছিল৷ এছাড়া আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চার্চ যেমন, ভিয়েনায় সেইন্ট স্টেফেনসে প্রবেশ একদম কড়াকড়ি করা হয়েছে৷  

 

সংকট গবেষক ফ্রাঙ্ক রোজেলিয়েব মনে করেন চার্চগুলো সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে৷ তিনি বলেন, ধর্মাবলম্বীদের প্রতি চার্চের কর্তব্য আছে ৷ রোজেলিয়েব আশা করেন, সেইন্ট পিটার'স চত্বরের সানডের সমাবেশও বাতিল করা হবে৷

দক্ষিণ কোরিয়াতে খ্রিস্টানদের একটি সংঘ সরকারি নির্দেশ মানেনি এবং আক্রান্তের সংখ্যা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে৷ যুক্তরাষ্ট্র ও ইটালির অনেক দক্ষিণপন্থি ক্যাথলিকের মাঝেও একরকমের অজ্ঞতা দেখা গেছে৷ এই মানুষগুলো করোনা প্রশমনের বিধি-নিষেধগুলো নিয়ে অহেতুক ঝামেলা করেছেন৷ যখন ইটালিজুড়ে এপ্রিলের প্রথমভাগ পর্যন্ত চার্চ বন্ধের ঘোষণা আসে, তখন তারা আন্ডারগ্রাউন্ড চার্চ তৈরির চেষ্টা করেন, যেমনটি কমিউনিজমের যুগে করা হয়েছিল ৷

ইয়াহুদী ধর্মঃ করোনা কোডিভ-১৯ এর সংক্রমণকালীন যুক্তরাষ্ট্রে ইয়াহুদীদের অসংখ্য উপাসনালয় সিনাগগ বন্ধ ছিল। এই সময় ইহুদিদের পুরিম উৎসব কোনমতে পালিত হয়েছিল৷ অথচ এটি কার্নিভালের মত মহাসমারোহে পালন করেন তারা৷ ইসরায়েলে সিনাগগগুলোতে দর্শনার্থীর সংখ্যা একেবারে কমিয়ে দেয়া হয়েছে৷ মানুষ পবিত্র বস্তুগুলোতে চুমু খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন৷

  

হিন্দু ধর্মঃ  ভারতে আর্য হিন্দুদের হোলি উৎসবও নানান বিধিনিষেধের মধ্য দিয়ে উদাযাপিত হল ৷


ইসলাম ধর্মঃ নভেল প্যান্ডেমিক করোনা কোভিড-১৯ এর প্রারম্ভকালীন সময়ে জার্মানির মুসলিমদের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল বলেছিল, যদি স্বাস্থ্যগত কারণে বা কেউ যদি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, এমন সন্দেহ হয় তাহলে কোনো মসজিদ জুম্মা বা অন্য নামাজের জামাত বাতিল করতে পারবে ৷

মুন্সটার থেকে ইসলাম গবেষক ও শিক্ষক মুহামাদ খোরশিদ সম্প্রতি মক্কায় ওমরাহ পালন আপাতত বন্ধ রাখার উদাহরণ দিয়ে ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘এটা সবচেয়ে সঠিক ও দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত এবং এতে বোঝা যায়, পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ৷’’ ইউরোপের ইমামরা এদিক থেকে অনেকটা এগিয়ে ৷ খোরশিদ মনে করেন তাঁরা অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা' পালন করতে পারেন৷ করোনাকালীন সময়ে সবচেয়ে স্পর্শকাতর (সেন্সেটিভ) পদক্ষেপ নিতে হয়েছিল খাদেমুল হারামাইন সৌদী আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ-কে। সৌদী ধর্ম এবং ওয়াকফ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাদশাহ একান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গুটি কয়েক মুসল্লি ব্যতিরেকে মসজিদুল হারাম (বায়তুল্লাহ) এবং মসজিদ নব্বীতে সাময়িকভাবে সর্ব সাধারণের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ, সাপ্তাহিক জুমার নামাজ পবিত্র রমজান মাসের তারাবী (খতমে কুরআনসহ) এবং ১৪৪১ হিজরী মোতাবেক ২০২০ সালের হজ্ব পালন বাতিল করেছিলেন।

 

সব মিলিয়ে এটা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে, চার্চ, সিনাগগ, মসজিদ, মন্দির সসব জায়গাতেই ধর্মীয় আচার পালনে কিছুটা খাপ খাইয়ে নিতে হচ্ছে ৷(সূত্রঃhttps://www.dw.com/bn/%E0%A6%95%E0%A6%

ক্রিস্টোফ স্ট্র্রাক/জেডএ 



পবিত্র ইসলামে রোগ-শোক বিপদমুক্তি ও সৎ কামনা-বাসনা পূরণে দোয়া-কালামের গুরুত্ব

 দৈনন্দিন আমলের মধ্যে দোয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কোরানে ইরশাদ হচ্ছে - وقال ربكم ادعونى استجب لكم ان الذين يستكبرون عن عبادتى سيدخلون جهنم داخرين - (আল মুমিন-৬০) অর্থ : তোমাদের প্রতিপালক বলেনতোমরা আমাকে ডাকআমি তোমাদের ডাকে সারা দিব। যারা অহংকারে আমার উপাসনা বিমুখওরা লাঞ্চিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরে মাআরেফুল কোরানে বলা হয়েছেদোয়ার শাব্দিক অর্থ ডাকাঅধিকাংশ ক্ষেত্রে বিশেষ কোন প্রয়োজনে ডাকার অর্থে ব্যবহৃত হয় কখনও যিকিরকেও দোয়া বলা হয়।

সকাল সন্ধ্যায় জিকির প্রসংঙ্গে পবিত্র কোরানে ইরশাদ হয়েছেيا ايها الذين آمنوا اكروا الله ذكرا كثيرا ، وسبحوه بكرة واصيلا. (احزاب অর্থ : হে মুমিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর। (আহযাব-৪১) 

সুখে-দুঃখে দোয়া সব সময়ের দোয়ার ফজিলতঃ দোয়া দ্বারা যেমন মুসিবত দূর হয়তেমনি মুসিবত আসাও বন্ধ হয়। তাই দোয়া কেবল বিপদ-আপদের সময় নয়সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের সময়ও করা উচিত। অর্থাৎ শোকর গোজারি করা উচিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেনযে ব্যক্তির কাছে এটা পছন্দ হয় যে আল্লাহ তাআলা বিপদ-আপদের সময় তার দোয়া কবুল করবেনতবে সে যেন সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের সময়ও দোয়া করে। তিনি আরও বলেনদোয়া মুমিনের হাতিয়ার বা অস্ত্রদীনের খুঁটি এবং আসমান ও জমিনের নূর। রাসুলুল্লাহ (সা.) আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি পছন্দ করে যে দুঃখের সময় যেন আল্লাহ তাআলা তার দোয়া কবুল করেনতবে সে যেন সুখের সময় অধিক পরিমাণে দোয়া করে।’ (জামে তিরমিজিখণ্ড: ৫পৃষ্ঠা: ৪৬২হাদিস নম্বর: ৩৩৮২)।

 মুমিনের কোনো দোয়া বিফলে যায় না

আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করলে তা কখনো বিফলে যায় না। কখনো দোয়ায় প্রার্থিত জিনিসটি পাওয়া যায়আবার কখনো তা জমা করে রাখা হয় পরকালের জন্যকখনো দোয়ার বরকতে বিপদ কেটে যায় বা অন্য কিছু লাভ হয়। দোয়া কবুল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী হয়ে দোয়া করতে হবেনিরাশ বা হতাশ হওয়া যাবে না। হাদিস শরিফে আছে, ‘যখন কোনো মুসলমান দোয়া করেযদি তার দোয়ায় গুনাহের কাজ কিংবা সম্পর্কচ্ছেদের আবেদন না থাকেতাহলে আল্লাহ তাআলা তিনটি প্রতিদানের যেকোনো একটি অবশ্যই দান করেন। সঙ্গে সঙ্গে দোয়া কবুল করেন এবং তার কাঙ্ক্ষিত জিনিস দিয়ে দেন। দোয়ার কারণে কোনো অকল্যাণ বা বিপদ থেকে হেফাজত করেন। তার আখিরাতের কল্যাণের জন্য তা জমা করে রাখেন।’ (আহমাদ৩: ১৮হাদিস: ১১১৪৯)

করোনা কোভিড-১৯ মহামারী থেকে নাজাতের সহীহ হাদিসভিত্তিক মাসনুন দোয়া-কালাম

·         Hadith Based Dua for safe & Sound from CORONAVIRUS-COVID-19

اَللَّاَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ


اَل

·         (Allahumma Innee A’ujubika Minal Barosi, Wal Zunooni, Wal Zujaami Wa Syeil Asqo-m).

·         বাংলা উচ্চারণ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউ'যুবিকা মিনাল বারাসি, ওয়াল জুনু-নি, ওয়াল জুযা-মি, ওয়ামিন সাইয়্যি ইল  আসক্ব-ম
আয় আল্লাহ ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই শ্বেত, উন্মাদনা, কুষ্ঠ এবং সমস্ত দুরারোগ্য ব্যাধি হতে” (সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৫৫৪)।

·         Oh Allah, I seek refuge to you from Vitiligo , Madness, Leprosy and all Non-curable diseases ”(Sunan Abu Dawood, Hadith No. 1554)

·         اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَ الْاَدْوَاءِ

·         (Allahumma Innee A’uzubika Min Munkaro-til Ahlaaqi Wal A’maali Wal Ahwaai Wal Adwaai-Tirmiji Hadith)

·         উচ্চারণ: [আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আমালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি (তিরমিজি)]

·         অর্থ: হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার কাছে খারাপ চরিত্র, অন্যায় কাজ ও কুপ্রবৃত্তির অনিষ্টতা এবং অসুস্থতা ও নতুন সৃষ্ট রোগ বালাই থেকে আশ্রয় চাই।          

·         [Meaning :Oh Allah, Surely I seek refuge to you from bad character, badness of wrongdoing and misconduct, and sickness and newly born disease (Tirmiji Hadith)]














No comments:

Post a Comment

Designed By Published.. Blogger Templates